জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার পর গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে পেছনে দরজা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে ওরা কারা?




৩০ জুন ২০২৫ ইং
সাহসীকন্ঠ৭১ডট কম ডেস্কঃ

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার পর গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে

হত্যা করে পেছনে দরজা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে ওরা কারা?



সাহসীকন্ঠ৭১ডটকম ডেস্কঃ ১৯৪৭ সালে ধর্মীয় চিন্তা, সাম্প্রদায়িক মানসিকতা ও দ্বি-জাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে গঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাঙালি জাতিসত্ত্বা, জাতীয়তাবোধ ও জাতিরাষ্ট্র গঠনের যে ভিত রচিত হয়, তারই চূড়ান্ত পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর ছাত্র-কৃষক-শ্রমিকসহ সর্বস্তরের বাঙালি স্বাধীনতা অর্জনের জন্য মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করে।


বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী হয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের মধ্যদিয়ে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে বাঙালি জাতি। বিশ্ব মানচিত্রে জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।


স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে পেছনে দরজা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে ওরা কারা?


ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণে গর্জে ওঠে উত্তাল জনসমুদ্র।  লাখ লাখ মানুষের গগনবিদারী শ্লোগানের উদ্দামতায় বসন্তের মাতাল হাওয়ায় সেদিন পত্ প করে ওড়ে বাংলাদেশের মানচিত্র খঁচিত লাল-সবুজের পতাকা।


বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অনন্য এই দিনটি বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে যথাযথ মর্যাদা।

 

এদেশের মানুষ অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক মুক্তি পাবে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ২৩ বৎসরের করুণ ইতিহাস, বাংলার অত্যাচারের, বাংলার মানুষের রক্তের ইতিহাস। ২৩ বৎসরের ইতিহাস মুমূর্ষু নর-নারীর আর্তনাদের ইতিহাস। বাংলার ইতিহাস-এদেশের মানুষের রক্ত দিয়ে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস। ১৯৫২ সালে রক্ত দিয়েছি। ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করেও আমরা গদিতে বসতে পারি নাই। ১৯৫৮ সালে আয়ুব খান মার্শাল ল’ জারি করে ১০ বছর পর্যন্ত আমাদের গোলাম করে রেখেছে। ১৯৬৬ সালে ৬দফা আন্দোলনে ৭ই জুনে আমার ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৯৬৯ এর আন্দোলনে আয়ুব খানের পতন হওয়ার পরে যখন ইয়াহিয়া খান সাহেব সরকার নিলেন, তিনি বললেন, দেশে শাসনতন্ত্র দেবেন, গনতন্ত্র দেবেন – আমরা মেনে নিলাম। তারপরে অনেক ইতিহাস হয়ে গেলো, নির্বাচন হলো।


১৯৭১ এর সংগ্রামের পর মেজর জেনারেরল জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে বাংলার স্বাধীনতা গণতন্ত্রকে ক্ষুন্ন করে।


বাংলাদেশ ইতিহাসের স্বৈরাচার সেরা শাসক ফখরুদ্দিন আহমেদ! দেখুন বর্তমানে সে কোথায় আছে ও তার কি করুন অবস্থা


এই সেই ফখরুদ্দীন আহমদ। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদ কোথায় কেমন আছেন। যার আমলে খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা আটক হয়েছিলেন। কেমন ছিলো ফখরুদ্দীন আহমেদের শাসনকাল।


আওয়ামীলীগ নেত্রী শেখ হাসিনা এবং এইচএম এরশাদসহ মহাজোটের নেতারা।


সে সরকার আওয়ামীলীগের আন্দোলনের ফসল বলে উল্লেখ করেছিলেন শেখ হাসিনা।


কিন্তু সে সরকার এক পর্যায়ে বিএনপির পাশাপাশি শেখ হাসিনাসহ আওয়ামীলীগের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করেছিল।


আওয়ামীলীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, শুরুতে ভালো কথা বলা হলেও পরে সে সরকারের উদ্দেশ্য পাল্টে গিয়েছিল।


এক পর্যায়ে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে বাদ দেবার জন্য তখনকার সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠে।


রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যবসায়ীকেও আটক করা হয়েছিল। সংবাদ মাধ্যমের উপর ছিল কড়া নজরদারী।


একটি সাধারণ নির্বাচনের বিষয়ে সেনা সমর্থিত সরকারের উপর চাপও বাড়ছিল।


অবশেষে ২০০৮ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর সকল দলের অংশগ্রহণে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।


যার মাধ্যমে দুই বছর পর দেশে ফিরে আসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ। ১৫ বছর পর আজও গণতান্ত্রিক পরিবেশ শূন্য করে স্বৈরাচার শাসন করে বাঙালি জাতিকে লাথি  মেরে ০৫ আগস্ট ২০২৪ ইং দেশ ছেড়ে পালিয়ে যা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


বিশ্বের বিশ্বের মানচিত্রের একমাত্র ত্যাগী জাতির শ্রেষ্ঠ বীর নেতা(১)স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান,(২) সেনাপতি সাদ্দাম হোসেন, (৩)কর্নেল গাদ্দাবি।